অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দ্বিতীয় অধ্যায় পার্ট-4 অংশ-2

অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন

যে পদ্ধতিতে প্রেরক কম্পিউটার হতে ডাটা গ্রাহক কম্পিউটারের ক্যারেক্টর বাই ক্যারেক্টর ট্রান্সমিট হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে |
এক্ষেত্রে প্রেরক কম্পিউটার ডেটা ট্রান্সমিট করার ঠিক আগের মুহূর্তে ডাটা কেবল বা মিডিয়াতে একটি একক স্টার্ট বিট  ছেড়ে দেই | প্রাপক কম্পিউটার যে মুহূর্তে স্টার্ট উপস্থিতি টের পায় তখন সে তার অভ্যন্তরীণ ঘড়ি টি চালু করে দেই |প্রাপক কম্পিউটার যে মুহূর্তে স্টার্ট বিটের উপস্থিতি টের পায় তখন সে তার অভ্যন্তরীণ ঘড়ি টি চালু করে দেই |প্রেরক কম্পিউটার থেকে কোন প্রকার না পাওয়া গেলে এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে |

অ্যাসিনক্রোনাস পদ্ধতিতে 8 বিটের ক্যারেক্টার ডাটা কে ট্রান্সমিশনের পূর্বে তাঁর সম্মুখে একটি বিট এবং শেষে একটি বা দুটি  বিট সংযুক্ত হয়ে | প্রতিটি ক্যারেক্টার 10 অথবা 11 বিটের রূপান্তরিত হয়ে ট্রান্সমিট হয় |অল্প করে ডাটা পরিবহনের দরকার পড়ে এমন পরিবেশে যেমন ইন্টারনেটে  বেশি উপযোগী | পর পর দুটি ক্যারেক্টার ট্রান্সমিটার মাঝে বিরতির  সময় সমান হয় না |
সহজ ভাবে বলা যায় যে : অ্যাসিনক্রোনাস এবং সিনক্রোনাস এর দুটির কাজ আমরা অনেক সময় জড়িয়ে ফেলি | এখানে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে এসিনক্রোনাস প্রথমে শুরু হয় A দিয়ে |যদি অ্যাসিনক্রোনাস হয় তাহলে সে প্রথমে একটি স্টার্ট বিট এবং শেষে একটা বা দুইটা বিট  ব্যবহার করবে | অ্যাসিনক্রোনাস প্রতিবারে একটি করে বিট পরিবহন করতে পারে | মাঝের যে 8 টি বিট সেটি 0 অথবা 1 দিয়ে শুরু বা শেষ হতে পারে |

No comments

Powered by Blogger.