বিশ্বগ্রাম সুবিধা ও অসুবিধা প্রথম অধ্যায় পাঠ-৪
বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার সুবিধা
১। স্বল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নিরাপদ ও দ্রুত যোগাযোগ করা যায়।
২। পৃথিবীব্যাপী তথ্যের ব্যাপক উৎস সৃষ্টি হয়েছে এবং তথ্য পাওয়া সহজলভ্য হয়েছে।
৩। প্রযুক্তি গ্রহণ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে মানুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
৪। মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
৫। মানুষের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
৬। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার এবং লেনদেন সহজ ও দ্রুততর হচ্ছে।
৭। ঘরে বসেই শিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
৮। ঘরে বসেই উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।
৯। অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে লেখালেখি করার মাধ্যমে কোন বিষয়ে মতামত প্রদান এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা যাচ্ছে।
১০। বিশ্বব্যাপী কর্মসংস্থানের ব্যপক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
১। ইন্টারনেট প্রযুক্তির ফলে অনেক ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা বজায় থাকছে না।
২। সহজেই অসত্য বা মিথ্যা এবং বানোয়াট সংবাদ ছড়িয়ে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে।
৩। প্রযুক্তি পরিবর্তনের কারণে গ্লোবাল নেটওয়ার্ক শেয়ার করার জন্য অনুন্নত দেশগুলো উন্নত দেশগুলোর প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।
৪। সাইবার আক্রমন বাড়ছে।
৫। ইন্টারনেটের ফলে পর্ণোগ্রাফি সহজলভ্য হওয়ায় যুবসমাজে সামাজিক অবক্ষয় সৃষ্টি হচ্ছে।
বিশ্বগ্রামের প্রধান উপাদান সমূহ
১। যোগাযোগ (Communication) ২। কর্মসংস্থান (Employment)
৩। শিক্ষা (Education) ৪। চিকিৎসা (Treatment)
৫। গবেষণা (Research) ৬। অফিস (Office)
৭। বাসস্থান (Residence) ৮। ব্যবসা বাণিজ্য (Business)
৯। সংবাদমাধ্যম (News)
১০। সাংস্কৃতিক বিনিময় (Cultural Exchange)
Very Nice Post Thank you, this post is very helpful.
ReplyDeletetnx
ReplyDelete